চট্রগ্রামের কর্নফুলি ঊপজেলার বড়ঊঠান শাহমীরপুর গ্রামে বৃহস্প্রতিবা(৩ রা মার্চ)রাতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীন সুলতানা ছাত্রীর বাড়ীতে ঊপস্হিত হয়ে বাল্যবিবাহটি বন্ধ করেন।
ঊপজেলা প্রশাশনের উপস্হিতি টের পেতে বিয়ে বাড়ীর মেয়ের পক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়।ছাত্রীর মা জানায়,মিরাশ্বরাই উপজেলার আমার বোনের ছেলে সায়েমের সাথে আমার মেয়ের বিবাহ ঠিক হয়।
আগামীকাল শুক্রবার এর আকদ কাবিন হওয়ার কথা।কিন্তু ছাত্রীর বড় ভাই স্হানীয় প্রসাশনকে ব্যাপারটি জানায়। প্রশাসন তাৎক্ষনিক হস্তক্ষেপ করে বিবাহ বন্ধ করে দেয়।
ছাত্রীর মা আরো জানায়,করোনাকালীন সময়ে আমরা খুব সমস্যায় আছি।ছেলেটিও একটি হাফেজ খানায় চাকরী করে।এ কারনে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম।কিন্তু এখন চিন্তা করছি,কাজটি আমার নিতান্ত একটি ভূল কাজ ছিল।
ঊপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীন এই ঘটনাটি স্হানীয় জনপ্রতিনিধির নিকট থেকে শুনেছে।ছাত্রী মরিয়ম আশ্রম উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেনীতে পড়ে।তাই মেয়ের বয়স আঠার পুর্ন না হওয়ায় বিয়ে না দিতে মুছলেকা দিয়ে মেয়ের মাকে সতর্ক করল।
পাশাপাশি ভুক্তভুগি পরিবারকে আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন ঊপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীন সুলতানা।
আপনার মতামত লিখুন :